Monday, November 9, 2020

নমায সম্পর্কিত কিছু কথা (Some Important Things Related to Namaaz)-02

নমায সম্পর্কিত কিছু কথা-02

বিগত POST এ নমাযের গুরুত্ব ও নমায কে অবহেলা করার শাস্তি বিষয়ক আলোচনার সাথে সাথে আমরা নমায সম্পর্কে আরোও অনেক কিছু যেমন নমাযের ফরয, ওয়াজিব, সুন্নত, মকরুহ্, মুস্তাহব এবং হরাম ও হলাল কী সেই সম্পর্কে আলোচোনা করেছিলাম এবার এই POST এ ইনশা অল্লাহ্ আমরা আলোচোনা করব :

1-নমায ভেঙ্গে যাওয়ার কারণ, 
2-মহিলাদের নমাযের কিছু পার্থক্য, 
3-স্নান ও ওযুর ফরয, 
4-জুম্মার নমায, 
5-তরাবীর নমায,  
6-সজদা-এ-সহ্ কিভাবে আদায় করব ও
7-নমায কিভাবে পডব

এর আগের নমায সম্পর্কিত POST দেখার জন্য এখানে করুন

এবার আমরা এক এক করে উপরাউক্ত বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচোনা করব

                  1-নমায ভেঙ্গে যাওয়ার কারণ               

নমাযের মধ্যে জেনে হোক বা না জেনে , স্বেচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় কথা বললে নমায ভেঙ্গে  যায়, ২- নমাযের তকবিরে অল্লাহু অকবরকে টেনে আল লাহু কিম্বা আক বর অথবা অকবার বললেও নমায ভেঙ্গে যায়, ৩- নমাযের মধ্যে আহ্, উহ্, উফ্ ইত্যাদি বললে, ৪- নমাযের মধ্যে যদি খুব জোরে কাঁদা হয় এবং এর ফলে কিছু হুরুফ বেরিয়ে আসে 

                2-মহিলাদের নমাযের কিছু পার্থক্য         

১- তকবির-এ-তহরিমাতে মহিলাদের হাতকে পুরুষদের মতো কান পর্যন্ত না নিয়ে গিয়ে শুধু কাঁধে হাত লাগিয়ে অল্লাহু অকবর বলে বুকের ওপরে হাত এভাবে রাখতে হবে যেন বাম হাতের ওপরে ডান হাত থাকে ॥
২-রুকুতে মহিলাদের খুব বেশি ঝুঁকে পুরুষদের মতো পিঠকে সোজা করার দরকার নেই, হাঁটুতে কোনোরকম হাত পৌঁছে যাওয়ার মতো ঝুঁকলেই হল ॥
৩- সজদাতে মহিলাদের খুব বেশি খোলামেলা হয়ে পুরুষদের মতো সজদা না করে যতটা সম্ভব আডষ্ট হয়ে সজদা করতে হবে ॥
৪- কায়দা-এ-আখিরে পুরুষদের মতো এক পা দাঁড করা ও আর এক পা বিছিয়ে না বসে দুই পা ডান দিকে বের করে বাম পাছার ওপর বসে ॥

                           3-স্নান ও ওযুর ফরয                     

স্নান ও ওযুর ফরযগুলো এখানে আলোচোনা করা হল, এমনিতে স্নান ও ওযু নমাযের সাথে খুব গভীর ভাবে যুক্ত॥ মনে রাখতে হবে স্নান ও ওযুর ফরযগুলি ঠীকভাবে আদায় না হলে স্নান ও ওযু হবে না ॥ স্নানের তিনটি ফরয ১- নাকের মধ্যে জল ঢুকিয়ে নাক পরিস্কার করা, ২- খুব ভালো করে কুল্লি করা এবং ৩- পুরো শরীরকে ভেজানো ॥
ওযুর মধ্যে চারটি ফরয আছে, এগুলি হল ১- পুরো মুখমন্ডলকে একবার ধোওয়া, ২- কুনুই সমেত  দুই হাতকে একবার করে ধোওয়া, ৩- ভেজা হাত নিয়ে একবার মাথার মসাহ্ করা এবং ৪- টখনা সমেত দুই পাকে একবার ধোওয়া ॥

এর আগের নমায সম্পর্কিত POST দেখার জন্য এখানে করুন

                               4-জুম্মার নমায                         

জুম্মার নমায হল একটি ফরয নমায এবং একে অস্বীকারকারি কাফির ॥ হদিসে আছে পরপর তিন জুম্মা যদি কোনোও ব্যাক্তি আদায় না করে তাহলে ঐ ব্যাক্তি ইসলামকে পিঠের পেছনে ফেলে দিল এবং সে মুনাফিক্ব ॥ (ইবনে খুযয়মা ও বহারে শরিয়ত)
             জুম্মার নমায ফরয হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত শর্তগুলি হওয়া জরুরী, এগুলি হল যথাক্রমে ১- শহরে অবস্থান করা, অর্থাৎ মুসাফিরের ওপর জুম্মা ফরয নয়, ২- আজাদ বা মুক্ত হওয়া অর্থাৎ গুলামের ওপর জুম্মা ফরয নয়, ৩- সুস্থ্য হওয়া অর্থাৎ এমন ব্যাক্তি যে মসজিদ পর্যন্ত যেতে অক্ষম তার ওপর জুম্মা ফরয নয়, ৪- পুরুষ হওয়া অর্থাৎ মহিলাদের ওপর জুম্মা ফরয নয়, ৫- বালেগ হওয়া অর্থাৎ নাবালেগদের ওপর জুম্মা ফরয নয়, ৬- দেখতে পায় এমন ব্যাক্তি অর্থাৎ অন্ধ ব্যাক্তির ওপর জুম্মা ফরয নয়, ৭- আকিল হওয়া অর্থাৎ পাগল ব্যাক্তির ওপর জুম্মা ফরয নয়, ৮- হাকীম অথবা জালিম কোনোও ব্যাক্তির অত্যাচারের ভয় থাকলে ॥ (মনে রাখতে হবে ঈদের নমাযের জন্যও এই শর্তগুলিই জরুরী ॥)

                               5-তরাবীর নমায                         

রমযান মাসের চাঁদ দেখা দিলেই তরাবীর নমায শুরু করতে হয়, পুরুষ-মহিলা উভয়ের জন্যই তরাবার নমায সুন্নত-এ-মুয়াক্বিদা এবং এর ছেডে দেওয়া জায়েয নয় ॥ মহিলারা ঘরের মধ্যে একলা একলা এই নমায আদায় করবে ॥তরাবী দশ সলামে ২০ রিকাত আদায় করা হয় ॥
             তরাবীর দুয়া- সুবহানা যিল মুলকি ওয়ল মলাকুতি সুবহানা যিল ইজ্জতি ওয়ল অযমতি ওয়ল হয়বতি ওয়ল কুদরতি ওয়ল কিবরিয়া ই ওয়ল জবারুত, সুবহানল মালিকিল হয়ইল লযি লা ইয়ানামু ওয়ালা য়ামুতু সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রব্বুনা ওয়া রব্বুল মলাইকাতু ওয়র রুহ্ ॥ (পুরুষদের জন্য তরাবীর নমায জমায়েতের সাথে  আদায় করা সুন্নত-এ-মুয়াক্বিদা ॥)

          6-সজদা-এ-সহ্ কিভাবে আদায় করব            

নমাযের মধ্যে এক বা একাধিক ওয়াজিব যদি ভুলবশতঃ ছাডা হয়ে যায় তখন তার ক্ষতিপুরণ হিসেবে সজদা-এ-সহ্ ওয়াজিব হয়ে যায় ॥ জেনে রাখতে হবে শুধু ভুলবশতঃ ছাডা হলে তবেই সজদা-এ-সহ্ করলে নমায হয়ে যাবে কিম্তু  ইচ্ছে করে নমাযের মধ্যে এক বা একাধিক ওয়াজিব ছাডলে নমায হবে না সেক্ষেত্রে নমায ঘুরিয়ে পডতে হবে ॥
সজদা-এ-সহ্ করার জন্য নমাযের শেষ ক্বায়দা অর্থাৎ ঐ নমাযের শেষ রিকাতে যেখানে পরপর অত্তাহিয়াত, দরুদ-এ-ইব্রাহিম ও দুয়া মাসুরা পডা হত সেখানে শুধুমাত্র অত্তাহিয়াত পডে ডান দিকে একটি সলাম ফেরিয়ে পরপর দুটি সজদা করতে হবে ॥ সজদা থেকে ওঠে এবার অত্তাহিয়াত, দরুদ-এ-ইব্রাহিম ও দুয়া মাসুরা পডে সাধারণতঃ যেভাবে সলাম ফেরানো হয়, সেভাবে সলাম ফিরিয়ে নমায শেষ করতে হবে ॥
মসলা- তিন ও চার রিকাত নমাযে প্রথম ক্বায়দা অর্থাৎ দুই রিকাতের পর যেখানে শুধু অত্তাহিয়াত পডতে হয় যদি সেখানে অত্তাহিয়াত পডার পর ভুলবশতঃএতক্ষন বসা হয়ে যায়, যতক্ষনে অল্লাহুম্মা সল্লি অলা মুহম্মদ পডা যেতে পারে তাহলে সজদা-এ-সহ্ ওয়াজিব হয়ে যায় ॥ তাই মনে রাখতে হবে তিন ও চার রিকাত নমাযে প্রথম ক্বায়দা অর্থাৎ দুই রিকাতের পর যেখানে শুধু অত্তাহিয়াত পডতে হয় যদি সেখানে অত্তাহিয়াত পডার সাথে সাথে তূতীয় রিকাতের জন্য ওঠে দাঁডাতে হবে ॥
               মসলা- যে রিকাতে সজদা-এ-সহ্ করার কথা ছিল কিন্তু ভুলবশতঃ অত্তাহিয়াতের পর সলাম না ফিরিয়ে অভ্যেস মতো দরুদ-এ-ইব্রাহিম পডা শুরু করে দিল কিন্তু অল্লাহুম্মা সল্লি অলা পর্যম্ত পডার পর যদি থেমে গিয়ে ডান দিকে সলাম ফিরিয়ে নিয়ে সজদা-এ-সহ্ শুরু করে দেয় তো সজদা-এ-সহ্ হয়ে যাবে কিন্তু অল্লাহুম্মা সল্লি অলা মুহম্মদ পর্যন্ত পডা হয়ে গেলে আর সজদা-এ-সহ্ হবে না সেক্ষেত্রে ঐ নমাযকে আবার ঘুরিয়ে পডতে হবে ॥

এর আগের নমায সম্পর্কিত POST দেখার জন্য এখানে করুন

                         7-নমায কিভাবে পডব                    

ওযু করে দাঁডাতে হবে  কিবলার সম্মুখে ঠিক এভাবে যেন দুই পায়ের মধ্যে চার আঙ্গুলের তফাৎ থাকে ॥ এবার দুই হাত কানের কাছে নিয়ে গিয়ে দুই হাতের বুডো আঙ্গুল দ্বারা দুই কানের লৌ কে স্পর্শ্ব করতে হবে এবং বাকি আঙ্গুলগুলোকে নিজের অবস্থায় ছেডে দিতে হবে  যেন কানের লৌ স্পর্শ করার সময় দুই হাতের সামনের দিক যেন কিবলার দিকে থাকে এবং চোখ যেন থাকে সজদার জায়গায়, এবার নিয়ত করে অল্লাহু অকবর বলতে বলতে হাত নিচে নিয়ে এসে নাফের নিচে এভাবে রাখতে হবে যেন ডান হাতের তালু বাম হাতের ওপরে থাকে এবং ডান হাতের মাঝের তিন আঙ্গুল যেন বাম হাতের কবজির ওপরে থাকে ও বাকি দুই আঙ্গুল যেন বাম হাতের কবজিকে ধরে থাকে ॥ এবার ক্রমানুসার সনা, আউযুবিল্লাহ্, বিসমিল্লাহ্ ও সুরা ফাতিহা পডতে হবে এবং সুরা ফাতিহা পডার পর খুব ধীরে আমিন বলে পবিত্র কুরআন থেকে যে কোনোও সুরা বা যে কোনোও তিনটি আয়াত অথবা তিন আয়াতের সমতুল্য একটি লম্বা আয়াত পাঠ করে অল্লাহু অকবর বলে রুকুতে যেতে হবে ॥ রুকুতে হাত যেন হাঁটুর ওপরে থাকে এবং পিঠ ও মাথা যেন সোজা থাকে ॥ এবং চোখ যেন থাকে পায়ের আঙ্গুলের ওপর, এবার রুকুর তসবিহ্ পাঠ করার পর সমি অল্লাহু লিমন্ হমিদাহ্ বলে সোজা দাঁডাতে হবে আর যদি একলা নমায পডা হয়, সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত রব্বনা লকল্ হমদ্ বলতে হবে ॥ এখানে হাত বাঁধা চলবে না, হাতকে ঝুলিয়ে রাখতে হবে ॥  এবার অল্লাহু অকবর বলে সজদায় যেতে হবে ॥ সজদায় যাওয়ার সময় ক্রমানুসার হাঁটু, হাত, নাক ও মাথা জমিনে রাখতে হবে এবং নাক জমিনে দাবিয়ে রেখে চোখ রাখতে হবে নাকের ওপর ॥ পায়ের আঙ্গুলগুলোকে এভাবে রাখতে হবে যেন সমস্ত আঙ্গুল কিবলার দিকে থাকে ও আঙ্গুলের পেটগুলো যেন জমিনে দাবা হয়ে থাকে ॥ এবার সজদার তসবিহ্ পডে অল্লাহু অকবর বলে ওঠে বসতে হবে এভাবে যেন ডান পা দাঁড করানো থাকে যার প্রতিচি আঙ্গুল কিবলার দিকে থাকে ও বাম পা বিছিয়ে রেখে তার ওপর সোজা বসতে হবে এবং হাতের আঙ্গুলগুলো রানের ওপর এভাবে রাখতে হবে যেন প্রতিচি আঙ্গুল কিবলার দিকে থাকে ॥ এবার কিছুক্ষন থেমে অল্লাহু অকবর বলে দ্বিতীয় সজদায় যেতে হবে ঠিক আগের মতই ॥  দ্বিতীয় সজদা করে এবার সোজা ওঠে দাঁডাতে হবে বিপরীত ভাবে অর্থাৎ ক্রমানুসার মাথা, নাক, হাত ও হাঁটু ॥ এভাবে এক রিকাত সম্পুর্ণ করে দ্বিতীয় রিকাতে শুধু বিসমিল্লাহ্ শরিফ পডে সুরা ফাতিহা ও অন্য একটি সুরার পর প্রথম রিকাতের মতো রুকু ও সজদা করতে হবে ॥ দ্বিতীয় রিকাতে দুই সজদা সম্পুর্ণ হলে ডান পা দাঁড করে এবং বাম পা বাছিয়ে অত্তাহিয়াত, দরুদ-এ- ইব্রাহিম ও দুয়া মাসুরা পডতে হবে, পডা শেষে একবার ডান দিকে ও পরে বাম দিকে মাথা ঘুরিয়ে সলাম করতে হবে ॥
বিঃ দ্রঃ - নমায পডার নিয়ম যেটা ওপরে লিখিত হল এটা পুরুষদের জন্য এবং শুধু ইমাম অথবা একলা পডার জন্য , এ নিয়ম মহিলাদের জম্য অথবা মুক্তদিদের জন্য নয় কারন মহিলাদের নমাযের মধ্যে কিছু  বিশেষ পার্থক্য আছে, যা পরে আলোচোনা করা হল এবং মুক্তদিদের জন্য পার্থক্য শুধু এটাই যে ইমামের পেছনে নমায পডাকালীন মুক্তদিরা সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা যেন না পডে , তারা যেন ইমামের কিরাত মনোযোগ দিয়ে শোনে ॥

এর আগের নমায সম্পর্কিত POST দেখার জন্য এখানে করুন



Thursday, October 15, 2020

ISLAMIC QUIZ IN BENGALI

 

ইসলামিক ক্যুইজ

বন্ধু, 
এই পোস্টে আমি আলোচোনা করব কিছু ইসলামিক প্রশ্নোত্তর নিয়ে যার অনেকটাই হয়তো আমাদের কাছে অজানা, আসুন খেলার ছলে আমরা জেনে নিই সেই সব অজানা প্রশ্নোত্তর যেগুলো আমাদের জেনে রাখা উচিত এবং নিচে দেওয়া Share Button  এ  Click  করে আপনি এই পোস্ট Share করতে পারেন অন্যের সাথেও |
নিম্নলিখিত প্রশ্নোত্তর গুলো আমি নিজে  Ready করেছি এবং তা করতে গিয়ে হয়তো অজান্তে কোথাও ভুলোও করাছি, তাই পাঠকের কাছে অনুরোধ যে যদি কোনোও ভুল থেকে থাকে তো নিচে Comment Box এ গিয়ে আমাকে জানাবেন যেন সেই ভুল আমি সুধরে দিতে পারি |

বিভাগ:

মোট 5 টি বিভাগ থাকছে প্রশ্নোত্তরের এবং ক্রমানুসারে এই বিভাগগুলো থেকে আপনি ঐ বিভাগ সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর গুলো জানতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্ |

কুরআন, নমায, রসুল, দোওয়া ও অন্যান্য

কুরআন

Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো শব্দ আছে ?
Ans.- ৭৭৭৹১ টি শব্দ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো মন্জিল আছে ?
Ans.- ৭ টি মন্জিল আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতবার বিসমিল্লাহ আছে ?
Ans.- ১৪ বার বিসমিল্লাহ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতবার "কুরআন" শব্দ আছে ?
Ans.- ৭৹ বার "কুরআন" শব্দ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে একমাত্র কোন মাসের নাম উল্লেখ আছে ?
Ans.- রমজান মাসের নাম উল্লেখ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে উল্লিখিত সবচেয়ে ভালো খাবার কোনটি ?
Ans.- মধু সবচেয়ে ভালো খাবার  ।
Qst.- কুরআন শরিফে উল্লিখিত সবচেয়ে ভালো পানীয় কোনটি ?
Ans.- দুধ সবচেয়ে ভালো পানীয়  ।
Qst.- কুরআন শরিফে সবচেয়ে ছোট সুরার শব্দ কতগুলো আছে ?
Ans.- ৪২ টি শব্দ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে কতগুলো সুরা আলহমদুলিল্লাহ দিয়ে শুরু হয়েছে ?
Ans.- ৫ টি সুরা আলহমদুলিল্লাহ দিয়ে শুরু হয়েছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে কোন নবির নাম সবচেয়ে বেশি বার ঊল্লেখ হয়েছে ?
Ans.- মুসা (অ. স.) এর নাম বেশি বার ঊল্লেখ হয়েছে ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরা কে কুরআনের হ্রদয় বলা হয় ?
Ans.- সুরা য়া...সিন কে কুরআনের হ্রদয় বলা হয় ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরা তে আল্লাহর নাম পাঁচবার আছে ?
Ans.- সুরা অল হজ এ আল্লাহর নাম পাঁচবার আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে ধাতুর নামে কোন সুরা আছে ?
Ans.- সুরা হদীদ ।
Qst.- কুরআন শরিফে কোন সুরার শুরুতে  বিসমিল্লাহ নেই ?
Ans.- সুরা তৌবার শুরুতে  বিসমিল্লাহ নেই ।
Qst.- কুরআন শরিফের প্রথম সুরা কোনটি ?
Ans.- প্রথম সুরা হল সুরা ইকরা ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো সুরা আছে ?
Ans.- ১১৪ টি সুরা আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো আয়াত আছে ?
Ans.- ৬৬৬৬ টি আয়াত আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো রুকু আছে ?
Ans.- ১০০০ টি রুকু আছে
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো হরুফ আছে ?
Ans.- ৩২৩৬৭১ টি হরুফ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো সজদা আছে ?
Ans.- ১৪ টি সজদা আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো পারা আছে ?
Ans.- ৩০ টি পারা আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো মক্কি সুরা আছে ?
Ans.- ৮৬ টি মক্কি সুরা আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো মদনি সুরা আছে ?
Ans.- ২৮ টি মদনি সুরা আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো সজদা আছে ?
Ans.- ১৪ টি সজদা আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো ডট (.) আছে ?
Ans.- ৫৹৯৮ টি ডট (.) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো জবর (˰) আছে ?
Ans.- ৯৩২৪৩ টি জবর (˰) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো জের আছে ?
Ans.- ৩৯৫৮৬ টি জের আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো তসদিদ আছে ?
Ans.- ১৯২৫৩ টি তসদিদ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো পেশ আছে ?
Ans.- ৪৮৹৮ টি পেশ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো মদ আছে ?
Ans.- ১৭৭১ টি মদ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফ যিনি ভালো ভাবে তিলাওত করেন তাকে কি বলা হয় ?
Ans.- তাকে ক্বারী বলা হয় ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতবার অল্লাহ (ﷲ) শব্দ আছে ?
Ans.- ২৬৯৮ বার অল্লাহ (ﷲ) শব্দ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো নুকতা (.) আছে ?
Ans.- ১৹৫৬৮১ টি নুকতা (.) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো বর্ণ আছে ?
Ans.- ৩২৩৭৬৹ টি বর্ণ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো আলিফ (ا) আছে ?
Ans.- ৪৮৮৭২ টি আলিফ (ا) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো বা (ب) আছে ?
Ans.- ১১২২৮ টি বা (ب) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো তা (ت) আছে ?
Ans.- ১১৯৯ টি তা (ت) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো সা (ث) আছে ?
Ans.- ১২৭৬ টি সা (ث) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো জীম (ج) আছে ?
Ans.- ৩২৭৩ টি জীম (ج) আছে।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো হা (ح) আছে ?
Ans.- ৯৭৩ টি হা (ح) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো খা (خ) আছে ?
Ans.- ২৪১৬ টি খা (خ) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো দাল (د) আছে ?
Ans.- ৫৬৪২ টি দাল (د) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো জাল (ذ) আছে ?
Ans.- ৪৬৯৭ টি জাল (ذ) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো রে (ر) আছে ?
Ans.- ১১৭৯৩ টি রে (ر) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো যে (ز) আছে ?
Ans.- ১৫৯৹ টি যে (ز) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো সিন (س) আছে ?
Ans.- ৫৮৯১ টি সিন (س) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো শিন (ش) আছে ?
Ans.- ২২৫৩ টি শিন (ش) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো স্বয়াদ (ص) আছে ?
Ans.- ২৹১৩ টি স্বয়াদ (ص) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো জ্বয়াদ (ض) আছে ?
Ans.- ১৬৹৭ টি জ্বয়াদ (ض) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো ত্বে (ط) আছে ?
Ans.- ১২৭৪ টি ত্বে (ط) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো জ্বে (ظ) আছে ?
Ans.- ৮৪২ টি জ্বে (ظ) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো আয়েন (ع) আছে ?
Ans.- ৯২২৹৹ টি আয়েন (ع) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো গায়েন (غ) আছে ?
Ans.- ২২৹৮ টি গায়েন (غ) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো ফা (ف) আছে ?
Ans.- ৮৪৯৯ টি ফা (ف) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো ক্বাফ (ق) আছে ?
Ans.- ৬৮১৩ টি ক্বাফ (ق) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো কাফ (ك) আছে ?
Ans.- ৯৫২২ টি কাফ (ك) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো লাম (ل) আছে ?
Ans.- ৩৪৩২ টি লাম (ل) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো মীম (م) আছে ?
Ans.- ২৬৫৩৫ টি মীম (م) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো নুন (ن) আছে ?
Ans.- ২৬৫৬৹ টি নুন (ن) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো হে (ه) আছে ?
Ans.- ১৯৹৭ টি হে (ه) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো ওয়াও (و) আছে ?
Ans.- ২৫৫৬ টি ওয়াও (و) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো লাম অলিফ (ﻻ) আছে ?
Ans.- ৩৭২৹ টি লাম অলিফ (ﻻ) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো হমযা (ﺀ) আছে ?
Ans.- ৪৹১৫ টি হমযা (ﺀ) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফে মোট কতগুলো য়া (ي) আছে ?
Ans.- ২৫৯১৯ টি য়া (ي) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফের প্রথম সজদা কোন সুরাতে আছে ?
Ans.- প্রথম সজদা  সুরা তৌবা তে আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফের সবচেয়ে বড সুরা কোনটি ?
Ans.- সবচেয়ে বড সুরা হল সুরা বকরা ।
Qst.- কুরআন শরিফের সবচেয়ে ছোট সুরা কোনটি ?
Ans.- সবচেয়ে ছোট সুরা হল সুরা ক্বৌসর ।
Qst.- কুরআন শরিফের সবচেয়ে বড আয়াত কোনটি ?
Ans.- সবচেয়ে বড আয়াত হল সুরা বকরার ২৮২ নম্বর আয়াত টি ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরাকে "আরুস-উল-কুরআন" বলা হয় ?
Ans.- সুরা রহমান কে "আরুস-উল-কুরআন" বলা হয় ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরাতে বিসমিল্লাহ দুই বার আছে ?
Ans.- সুরা নমল এ বিসমিল্লাহ দুই বার আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরাতে "ফা (ﻒ)" নেই ?
Ans.- সুরা হমদ এ "ফা (ﻒ)" নেই ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন কোন সুরাকে উল্টো করলেও একই থাকে ?
Ans.- সুরা লইল উল্টো করলেও একই থাকে ।
Qst.- কুরআন শরিফের মক্কি সুরা কত দিন ধরে নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- ১৩ বছর ধরে নাজিল হয়েছিল ।
Qst.- কুরআন শরিফের মদনি সুরা কত দিন ধরে নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- ১৹ বছর ধরে নাজিল হয়েছিল ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরা হজরত আলীর সাথে যুক্ত ?
Ans.- সুরা আদিয়াত হজরত আলীর সাথে যুক্ত ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরার প্রতিটি আয়াতের শেষে রা (ر) আছে ?
Ans.- সুরা ক্বৌসর এর প্রতিটি আয়াতের শেষে রা (ر) আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরায় হিজরতের উল্লেখ আছে ?
Ans.- সুরা ইনফাল এ হিজরতের উল্লেখ আছে ।
Qst.- কুরআন শরিফের কোন সুরা প্রথম নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- সুরা ইক্বরা প্রথম নাজিল হয়েছিল ।
Qst.- কুরআন শরিফের ৩৹ পারাতে কতগুলো সুরা আছে ?
Ans.- ৩৭ টি সুরা আছে ।

নমায

Qst.- নমাজের যে কোনো দুটি শর্ত কি কি ?
Ans.- নমাজের দুটি শর্ত হল ক্বিবলা ও পবিত্র থাকা ।
Qst.- নমাজের আরবি শব্দ কি ?
Ans.- নমাজের আরবি শব্দ সলাত ।
Qst.- নমাজের কতগুলো ফরজ আছে ?
Ans.- নমাজের ৭ টি ফরজ আছে ।
Qst.- নমাজের যে কোনো দুটি ফরজ কি কি ?
Ans.- নমাজের দুটি ফরজ হল ক্বয়াম ও ক্বিরাত ।
Qst.- নমাজের যে কোনো দুটি সুন্নত কি কি ?
Ans.- নমাযের তসবিহ গুলি ৩ , ৫  অথবা ৭ বার পডা ।
Qst.- নমাজের যে কোনো দুটি ওয়াজিব কি কি ?
Ans.- সুরা ফাতিহার পর আমিন বলা এবং ঊইতর নমাযে দোওয়া ক্বুনুত পডা ।
Qst.- নমাজের যে কোনো দুটি মকরুহ কি কি ?
Ans.- জ্বলন্ত আগুনের সামনে এবং খোলা ছাদে নমায পডলে ।
Qst.- সজদাহ সহ কি ?
Ans.- নমাযের এক বা একাধিক ওয়াজিব ছাডা হলে যে অরকান আদায় করতে হয় ।
Qst.- নমাজে কায়দা কাকে বলা হয় ?
Ans.- নমাজে কায়দা বলা হয় দুই জানু হয়ে বসে থাকা অবস্থাকে ।
Qst.- নমাজে জলসা কাকে বলা হয় ?
Ans.- নমাজে জলসা বলা হয় দুই সজদার মাঝখানে বসে থাকাকে ।
Qst.- নমাজে কয়াম কাকে বলা হয় ?
Ans.- নমাজে কয়াম বলা হয় সোজা ভাবে দাঁডিয়ে থাকাকে ।
Qst.- নমাজে তশহুদ কাকে বলা হয় ?
Ans.- আত্তাহিয়াত পডার জন্য় বসে থাকাকে নমাজে তশহুদ বলা হয় ।
Qst.- সুন্নতে মুয়াক্কিদা নমাজের দুটি ঊদাহরণ কি কি ?
Ans.- ফজরের প্রথম দুই রাকাত এবং জহরের প্রথম চার রাকাত হল সুন্নতে মুয়াক্কিদা ।
Qst.- সুন্নতে গয়ের মুয়াক্কিদা নমাজের দুটি ঊদাহরণ কি কি ?
Ans.- আসরের প্রথম চার রাকাত এবং এশার প্রথম চার রাকাত হল সুন্নতে গয়ের মুয়াক্কিদা ।
Qst.- ফরজে অইন নমাজের দুটি ঊদাহরণ কি কি ?
Ans.- ফজরের দুই রাকাত ফরজ এবং জহরের চার রাকাত ফরজ হল ফরজে অইন  ।
Qst.- ফরজে কিফায়া নমাজের একটি ঊদাহরণ কি ?
Ans.- ফরজে কিফায়া নমাজের ঊদাহরণ হল জনাজার নমায ।
Qst.- নফিল (মুস্তাহব) নমাজের দুটি ঊদাহরণ কি কি ?
Ans.- সলাতুল আঊয়াবিন এবং চাশ্তের নমায ।
Qst.- একমাত্র কোন নমাজ বিনা কারণেও বসে পডা যায় ?
Ans.- একমাত্র নফিল নমাজ বিনা কারণেও বসে পডা যায় ।
Qst.- একমাত্র কোন নমাজে আজান ডাকা হয় না ?
Ans.- একমাত্র জনাজার নমাজে আজান ডাকা হয় না ।
Qst.- যে কারণ হেতু নমাজ ভেঙ্গে যায় এ রকম দুটি ঊদাহরণ কি কি ?
Ans.- নমাযে হাসলে অথবা ক্বিবলার পরিবর্তন হলে ।
Qst.- ছেলেদের ঊপর ঈদের নমাজ পডা কোন পর্যায়ের এহকাম ?
Ans.- ছেলেদের ঊপর ঈদের নমাজ পডা ওয়াজিব ।
Qst.- ছেলেদের ঊপর জুম্মার নমাজ পডা কোন পর্যায়ের এহকাম ?
Ans.- ছেলেদের ঊপর জুম্মার নমাজ পডা ফরজ ।
Qst.- ছেলে ও মেয়েদের ঊপর তারাবীর নমাজ পডা কোন পর্যায়ের এহকাম ?
Ans.- ছেলে ও মেয়েদের ঊপর তারাবীর নমাজ পডা সুন্নতে মুয়াক্কিদা ।
Qst.- সূর্য গ্রহনের সময় যে নমাজ পডা হয় তার নাম কি ?
Ans.- সূর্য গ্রহনের সময় যে নমাজ পডা হয় তার নাম কুসুফ ।
Qst.- চন্দ্র গ্রহনের সময় যে নমাজ পডা হয় তার নাম কি ?
Ans.- চন্দ্র গ্রহনের সময় যে নমাজ পডা হয় তার নাম খুসুফ ।
Qst.- সফরের সময় যে নমাজ পডা হয় তার নাম কি ?
সফরের সময় যে নমাজ পডা হয় তার নাম কসর ।
Qst.- নমাজ সম্পর্কে কুরআন শরিফে আল্লাহ (আ.য.) কত বার তাকিদ করেছেন ?
Ans.- ৭৹৹ বার তাকিদ করেছেন ।
Qst.- কাযা ঊমরী নমাজ কি ?
Ans.- অতীতে দীর্ঘ সময় ধরে যে নমায পডা হয়নি সেই নমায আদায় করা ।
Qst.- কাযা শব্দের মানে কি ?
Ans.- কাযা শব্দের মানে মারা যাওয়া ।
Qst.- নমায শব্দটি কোন ভাষার ?
Ans.- নমায শব্দটি ফর্সি শব্দ ।
Qst.- "নমাজ আমার চোখের ঠান্ডা" ঊক্তিটি কার ?
Ans.- "নমাজ আমার চোখের ঠান্ডা" ঊক্তিটি রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর ।
Qst.- সারা দিনে কত রকাত নমাজ আমাদের ঊপর ফরজ করা হয়েছে ?
Ans.- সারা দিনে ২৹ রকাত নমাজ আমাদের ঊপর ফরজ করা হয়েছে ।
Qst.- যে বাডিতে নমাজ পডা হয় না তাকে কি বলা হয়েছে ?
Ans.- যে বাডিতে নমাজ পডা হয় না তাকে খালি বাডির সাথে তুলনা করা হয়েছে ।
Qst.- নমাযের চাবি কি ?
Ans.- নমাযের চাবি হল ওযু ।
Qst.- নমাজ সম্পর্কিত একটি কুরআন শরিফের আয়াত কি ?
Ans.- ওয়া অকিমুস সলাতা ওয়া আতুয যকাতা ওয়ার কা ঊ মা অর রাকি ইন ।

রসুলুল্লাহ্ (সল্লল্লাহু তালা অলৈহ্ ও সল্লম)

Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর জন্ম তারিখ কি ছিল ?
Ans.- ১২ রবিউল আওয়ল ইংরাজী ২২ এ এপ্রিল ৫৭১ খ্রীষ্টাব্দ সোমবার ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর জন্মস্থানের  নাম কি?
Ans.- বর্তমান সৌদী আরবের মক্কা শহরে ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বাবার নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বাবার নাম হজরত অবদুল্লাহ (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর মায়ের নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর মায়ের নাম হজরত আমনা (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর দাদা মারা যাওয়ার পর কে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কাকা আবু তালিব দায়িত্ব নিয়েছিলেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর ঠাকুর দাদার নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর ঠাকুর দাদার নাম হজরত অব্দুল মুত্তলিব (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সবচেয়ে কম বয়সি বঊ এর নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সবচেয়ে কম বয়সি বঊ এর নাম হজরত আয়েষা (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর মা রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কি নাম রেখেছিলেন ?
Ans.- অহমদ নাম রেখেছিলেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বয়স কত ছিল যখন তাঁর মা মারা গিয়েছিলেন ?
Ans.- ৬ বছর বয়স ছিল ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর নাম কুরআন শরিফে কতবার এসেছে ?
Ans.- ৪ বার এসেছে ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর উপর প্রথম ওহি কবে এসেছিল ?
Ans.- ২১ রমজান ইংরাজী ১৹ আগষ্ট ৬১৹ খ্রীষ্টাব্দ সোমবার প্রথম ওহি এসেছিল ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর উপর প্রথম ইমান কে এনেছিলেন ?
Ans.- হজরত খদিজা (র. আ.) প্রথম ইমান নেছিলেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রথম বৌ এর নাম কি ?
Ans.- প্রথম বৌ এর নাম হজরত খদিজা (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বংশের নাম কি ছিল ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বংশের নাম ছিল ক্বুরঈশ ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর আরো কয়েকটি নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর আরো কয়েকটি নাম হল অহমদ এবং মুজম্মিল ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর উপর ছেলে হিসেবে প্রথম ইমান কে এনেছিলেন ?
Ans.-হজরত আবুবকর (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর তলোয়ারের নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর তলোয়ারের নাম জুলফিকার ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রিয় রং কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রিয় রং সাদা (White) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর উপর চাকর হিসেবে প্রথম ইমান কে এনেছিলেন ?
Ans.- হজরত জায়দ (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর জীবনে "গম কা সাল" কোন সময় ছিল ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর জীবনে "গম কা সাল" ছিল ৮ হিজরী ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রিয় স্বাদ (Taste) কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রিয় স্বাদ (Taste) মিষ্টি ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর দু জন মেয়ের নাম কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর দু জন মেয়ের নাম হজরত জয়নব ও হজরত ফাতমা (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর দু জন ছেলের নাম  কি ?
Ans.- দু জন ছেলের নাম সইয়েদনা ক্বাসিম ও সইয়েদনা ইব্রাহিম  (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর দাই এর নাম  কি ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর দাই এর নাম হজরত হলিমা (র. আ.) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বয়স কত ছিল যখন তাঁর দাদা মারা গিয়েছিলেন ?
Ans.- ৮ বছর বয়স ছিল ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কি নাম রেখেছিলেন আরবের লোকেরা ?
Ans.- আরবের লোকেরা নাম রেখেছিলেন অমিন এবং সাদিক্ব ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কি নাম এসেছে ওল্ড টেস্টামেন্ট এ ?
Ans.- ওল্ড টেস্টামেন্টে রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর নাম এসেছে পরাকলীট (Paraclete) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কি নাম এসেছে জব্বুর এ ?
Ans.- জব্বুর এ রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর নাম এসেছে আক্বিব (Aaqib) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কি নাম এসেছে তৌরাত এ ?
Ans.- তৌরাত এ রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর নাম এসেছে মায (Maaz) ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কোন কাকা ইসলাম মেনে নেয় নি ?
Ans.- আবু তালিব ইসলাম মেনে নেয় নি ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর তিরোধান কখন হয়েছিল ?
Ans.-১২ রবিউল আওয়ল ১৹ হিজরী ইংরাজী ৬৩২ খ্রীষ্টাব্দে ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কত বার  "সক্কে সদর" হয়েছিল ?
Ans.- "সক্কে সদর" হয়েছিল ৪ বার ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর হিজরতের সময় সঙ্গী কে ছিলেন ?
Ans.- হজরত আবুবকর (র. আ.) সঙ্গী ছিলেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বয়স কত ছিল যখন তিনি হিজরত করেছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর বয়স ছিল ৫৩ বছর ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে হজরত ঊম্নে সলমার বিয়ে কখন হয়েছিল ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে হজরত ঊম্নে সলমার বিয়ে হয়েছিল ৪ হিজরী ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে হজরত জয়নব বিনতে হজসের  বিয়ে কখন হয়েছিল ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে হজরত জয়নব (র. আ.) বিয়ে হয়েছিল ৫ হিজরী ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে হজরত ময়মুনার  বিয়ে কখন হয়েছিল ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে হজরত ময়মুনার  বিয়ে হয়েছিল ৭  হিজরী ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কাছে অল্লাহর ওহি কে নিয়ে আসতেন ?
Ans.- হজরত জিব্রাইল (আ. স.) অল্লাহর ওহি নিয়ে আসতেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর ছেলে হজরত ইব্রাহিম এর ওফাত কখন হয়েছিল ?
Ans.- ৮ হিজরী তে ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কোন বছর শেষ হজ করেছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) বছর শেষ হজ করেছিলেন ১৹ হিজরী  ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কোন বছর কুবা মসজিদ তৈরী করেছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) বছর কুবা মসজিদ তৈরী করেছিলেন ১ হিজরী  ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কোন জিনিস কে বলেছিলেন "আমার চোখের ঠান্ডা" ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) নমায কে বলেছিলেন "আমার চোখের ঠান্ডা" ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কিসে করে মিরাজ এ  গিয়েছিলেন ?
Ans.- বুরাক্ব নামের জন্নতি বাহনে করে মিরাজ এ  গিয়েছিলেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সত বাবা কে ছিলেন ?
Ans.- হারিস বিন অব্দুল উয্যা ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) প্রথম বার সিরিয়া কখন গিয়েছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) প্রথম বার সিরিয়া গিয়েছিলেন তাঁর মায়ের সাথে ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রথম বিয়ে কত বছর বয়সে হয়েছিল ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর প্রথম বিয়ে হয়েছিল ২৫ বছর বয়সে ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) বিয়েতে মহর হিসেবে কি দিয়েছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) বিয়েতে মহর হিসেবে দিয়েছিলেন ১২ টি ঊট ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কতবার হজ করেছিলেন ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) ২ বার হজ করেছিলেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কোন গুহায় গিয়ে এবাদত করতেন ?
Ans.- হেরা গুহায় গিয়ে এবাদত করতেন ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) আয়েষা (র.আ.) কে কখন বিয়ে করেছিলেন ?
Ans.- হিজরতের আগে এবং হিজরাতে মদীনায় থাকা কালীন রুখসতি হয় ।

দোওয়া 

Qst.- ঘুম থেকে ওঠার দোওয়া কি ?
Ans.- অলহমদু লিল্লাহিল্লজি আহয়ানা বাদি মা অমাতনা ওয়া ইলাহিন নশুর ।
Qst.- ঘুমোতে যাওয়ার দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মা বি ইসমিকা আমুতু ওয়া আহয়া ।
Qst.- খাবার শুরু করার দোওয়া কি ?
Ans.- বিসমিল্লাহি আলা বরকাতিল্লাহ ।
Qst.- খাবার শেষে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অলহমদু লিল্লাহিল্লজি অতয়ামনা ওয়া সকানা ওয়াজা অলনা মিনল মুসলিমিন ।
Qst.- আয়না দেখার দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মা অনতা হস সনতু খুলকি ফ হস সিন খলক্বী ।
Qst.- বাথরুম যাওয়ার দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মা ইন্নি অউয বিকা মিনল খুবসি ওয়াল খবাঈস ।
Qst.- বাথরুম থেকে বেরোবার দোওয়া কি ?
Ans.- অলহমদু লিল্লাহিল্লযি অযহব অন্নিল অযা ওয়া অফানি ।
Qst.- মসজিদে ঢোকার দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মাফ তহলি অবওয়াবা রহমাতিকা ।
Qst.- মসজিদ থেকে বেরোবার দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মা ইন্নি অস অলুকা মিন ফযলিক্ব ।
Qst.- ঘর থেকে বেরোবার দোওয়া কি ?
Ans.- ত ওয়াক কলতু অল অল্লাহ ।
Qst.- ঘরে প্রবেশ করার দোওয়া কি ?
Ans.- সল্লল লাহু আলয়হি ওয়া সল্লম ।
Qst.- নতুন কাপড পরার দোওয়া কি ?
Ans.- অলহমদু লিল্লাহিল্লযি কসানি মা ওয়ারিয়া বিহি অওরতি ওয়া অতাজম্মলু বিহি ফি হয়াতি
Qst.- স্নান করার দোওয়া কি ?
Ans.- নওয়াইতুল গসলি লি রফায়ল যনাবতি ।
Qst.- দূখের খবরে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলইহি রাজিউন ।
Qst.- শয়তানি চিন্তা থেকে নিজেকে দুর রাখার দোওয়া কি ?
Ans.- লা হওলা ওয়ালা কুউ ওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল অলিইল অযিম ।
Qst.- খারাপ স্বপ্ন দেখলে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- লা হওলা ওয়ালা কুউ ওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল অলিইল অযিম ।
Qst.- তৌবা করার দোওয়া কি ?
Ans.- অসতগ ফিরুল্লাহা রব্বি মিন কুল্লি জমবিউ আতুবু ইলইহি ।
Qst.- রাগের সময় কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- আউয বিল্লাহি মিনশ শয়তানির রজিম ।
Qst.- সফরে যাওয়ার আগে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অসতউ দিয়ল্লাহা দিনাকা ওয়া অমানতাকা ওয়া খাতিমা অমালিকা ।
Qst.- কোনো নতুন কাজ শুরু করার আগে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- বিসমিল্লাহি মজরিহা ওয়া মুরসাহা ইন্না রব্বি লা গফুরুর রহিম ।
Qst.- চাঁদ দেখার দোওয়া কি ?
Ans.- আউয বিল্লাহি মিন শর রি হাযাল খাসিক্ব ।
Qst.- ওজুর সময় কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- বিসমিল্লাহি ওয়াল হমদু লিল্লাহ ।
Qst.- উঁচু যায়গায় ওঠার সময় কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহু আকবর ।
Qst.- ওপর থেকে নীচে নামার সময় কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- সুবহানল্লাহ ।
Qst.- কবরস্হানে ঢোকার দোওয়া কি ?
Ans.- অস সলামু অলইকুম ইয়া অহলল ক্ববুর ।
Qst.- লাশ কে কবরে নামানোর দোওয়া কি ?
Ans.- বিসমিল্লাহি ওয়া আলা সুন্নতি রসুলিল্লাহ ।
Qst.- সব-এ-কদরে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহুম্মা ইন্নকা অফুউন তহিব বুল অফওয়াফা ফা ফু অন্নি ইয়া করিম ।
Qst.- সুরমা লাগানোর দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মা মত তিনি বিস সম এ ওয়ল বসর ।
Qst.- কাপড খোলার দোওয়া কি ?
Ans.- বিসমিল্লাহ ।
Qst.- দাওয়ত খাওয়ার পর কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহুম্মা অত ইম মন অত অমনি ওয়সক্বি মন সক্বানি ।
Qst.- দুধ পান করার দোওয়া কি ?
Ans.- অল্লাহুম্মা বারিক লনা ফিহি ওয়া যিদনা মিনহু ।
Qst.- কবরে মাটি দেওয়ার দোওয়া কি ?
Ans.- মিনহা খলকনকুম ওয়া ফিহা নইদুকুম ওয়া মিনহা নুখরিজুকুম তা রতন উখরা ।
Qst.- কোনো জানাজা দেখলে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- সুবহানল হয়ইল্ লযি লা ইয়া মুতু ।
Qst.- কবরের আজাব থেকে বাঁচতে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহুম্মা সব্বিত অলা সওয়ালিম মুনকরিউঁ ওয়া নকির
Qst.- মগরীব এবং ফজরের নমাজের পর কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহুম্মা আ জিরনি মিনন নার ।
Qst.- হাত মেলানোর দোওয়া কি ?
Ans.- ইয়গ ফিরুল্লাহ লনা ওয়ালা কুম ।
Qst.- সত্তর রোগ থেকে নিজেকে বাঁচানোর দোওয়া কি ?
Ans.- বিসমিল্লাহি ওয়ালা হওলা ওয়ালা কুউ ওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল অলিইল অযিম ।
Qst.- হাত পা ঝিন হলে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- সল্লল লাহু আলা মুহম্মদিন সল্লল লাহু আলয়হি ওয়া সল্লম ।
Qst.- কবরের প্রশ্নোত্তরের আসানি পেতে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহুম্মা সব্বিত অলা সওয়ালিম মুনকরিউঁ ওয়া নকির ।
Qst.- সলাম কি ভাবে করতে হয় ?
আস সলামু অলইকুম , জবাব- ওয়া অলইকুম আস সলাম ।
Qst.- পুরস্কার (Gift) নেওয়ার সময় কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- বারক অল্লাহ ফি অহলিকা ওয়া মালিকা ।
Qst.- কোনোও মুসলমান কে হাসতে দেখে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অযহকল্লাহু সিন্নাকা ।
Qst.- রোগী দেখতে গিয়ে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- লা বাসা তহুরন ইনশা অল্লাহু অল্লাহুম্মশফিহি অল্লাহুম্মা আফিহি ।
Qst.- ওযু করতে করতে কোন দোওয়া পডতে হয় ?
Ans.- অল্লাহুম্মাগ ফিরলি ওয়া ওয়স সিলি ফি দারি ওয়া বারিক লি ফি রিযক্বি ।
Qst.- বর্ষাকালে জল পডার সময় কোন দোওয়া পডতে হয় ?
অল্লাহুম্মা সুকয়ন নফিয়া 

অন্যান্য

Qst.- প্রথম সাহাবা যিনি শহীদ হয়েছিলেন তাঁর নাম কা ছিল ?
Ans.- তাঁর নাম কা ছিল হজরত সুমইয়া (র.আ.) ।
Qst.- প্রথম সাহাবা যিনি ইমান এনেছিলেন তাঁর নাম কা ছিল ?
Ans.- প্রথম সাহাবা যিনি ইমান এনেছিলেন তার নাম ছিল হজরত আবুবকর (র.আ.) ।
Qst.- কে প্রথম রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কে সলাম করেছিলেন ?
Ans.- আবু যর গিফারী (র.আ.) ।
Qst.- মুহাজির কাদের বলা হয় ?
Ans.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সাথে যারা ঘরবাডি ছেডে মদীনায় এসেছিলেন ।
Qst.- অনসার কাদের বলা হয় ?
Ans.- মদীনায় যারা মুহাজিরদের আশ্রয় দিয়েছিলেন তাদের অনসার বলা হয় ।
Qst.- বুরাক কি ?
Ans.- বুরাক হল একটি জন্নতি সওয়ারির নাম ।
Qst.- আসমানি কিতাব কতগুলো আছে ?
Ans.- আসমানি কিতাব আছে ৪ টি ।
Qst.- আসমানি কিতাবগুলোর নাম কি কি ?
Ans.- আসমানি কিতাবগুলোর নাম তৌরেত , জব্বুর , ইন্জিল এবং কুরআন ।
Qst.- তৌরেত কার ঊপর নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- তৌরেত নাজিল হয়েছিল হজরত মুসা (আ.স.) এর ঊপর ।
Qst.- জব্বুর কার ঊপর নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- জব্বুর নাজিল হয়েছিল হজরত দাঊদ (আ.স.) এর ঊপর ।
Qst.- ইন্জিল কার ঊপর নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- ইন্জিল নাজিল হয়েছিল হজরত ঈসা (আ.স.) এর ঊপর ।
Qst.- ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন কে ছিলেন ?
Ans.- ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন ছিলেন হজরত বিলাল (র.আ.) ।
Qst.- কিবলা হিসেবে কাবা কখন নিশ্চিত হয় ?
Ans.- কিবলা হিসেবে কাবা  নিশ্চিত হয় ২ হিজরি তে ।
Qst.- ফাতিমা (র.আ.) এর বিয়ে কখন হয়েছিল ?
Ans.- ফাতিমা (র.আ.) এর বিয়ে হয়েছিল ২ হিজরি তে ।
Qst.- ওহুদ এর যুদ্ধ কখন কখন হয়েছিল ?
Ans.- ওহুদ এর যুদ্ধ হয়েছিল ৩ হিজরি তে ।
Qst.- সুরা (মদ) ইসলামে কখন নিষিদ্ধ হয় ?
Ans.- সুরা (মদ) ইসলামে নিষিদ্ধ হয় ৩ হিজরীতে ।
Qst.- A দিয়ে শুরু দুজন নবির নাম কি কি ?
Ans.- A দিয়ে শুরু দুজন নবির নাম আদম (আ.স.) এবং আয়ুব (আ.স.) ।
Qst.- M দিয়ে শুরু দুজন নবির নাম কি কি ?
Ans.- M দিয়ে শুরু দুজন নবির নাম মুসা (আ.স.) এবং মহম্মদ (স.আ.স.) ।
Qst.- মুসা (আ.স.) এর নাম কোন পাহাডের নামের সাথে যুক্ত ?
Ans.- মুসা (আ.স.) এর নাম সিনাই পাহাডের সাথে যুক্ত ।
Qst.- কাবা মসজিদ প্রথম কে তৈরী করেছিলেন ?
Ans.- কাবা মসজিদ প্রথম তৈরী করেছিলেন হজরত ইব্রাহিম (আ.স.) ।
Qst.- 'Glory to God ' আরবী তে কিভাবে বলা যাবে ?
Ans.-'Glory to God ' কে আরবীতে বলা যাবে সুবহানল্লাহ ।
Qst.- হজরত ফাতিমা (র.আ.) এর দুজন মেয়ের নাম কি কি ?
Ans.- হজরত জয়নব (র.আ.) এবং হজরত ঊম্মে কুলসুম (র.আ.) ।
Qst.- যুন নুরইন কাকে বলা হয় ?
Ans.- যুন নুরইন বলা হয় ঊসমান বিন অফ্ফান (র.আ.) কে ।
Qst.- প্রথম ক্রীতদাস যিনি ইসলাম কবুল করেন তাঁর নাম কি ?
Ans.- প্রথম ক্রীতদাস যিনি ইসলাম কবুল করেন তাঁর নাম হজরত যইদ বিন হারিস (র.আ.) ।
Qst.- “ সইফুল্লাহ ” ঊপাধি কে পেয়েছিলেন ?
Ans.- “ সইফুল্লাহ ” ঊপাধি পেয়েছিলেন হজরত খালিদ বিন ওলিদ (র.আ.) ।
Qst.- মিরাজের রাত্রে রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) কি ঊপহার পেয়েছিলেন ?
Ans.- মিরাজের রাত্রে রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) নমায ঊপহার পেয়েছিলেন ।
Qst.- যম যম শব্দের অর্থ কি ?
Ans.- যম যম শব্দের অর্থ থামো থামো ।
Qst.- ওহুদ এর যুদ্ধে রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর কোন কাকা মারা যান ?
Ans.- হজরত আবু তালিব ।
Qst.- ইশা (আ.স.) কত বছর তবলীগ করেছিলেন ?
Ans.- ইশা (আ.স.) ৩ বছর তবলীগ করেছিলেন ।
Qst.- আবুল বুখারী কে ছিলেন ?
Ans.- আবুল বুখারী একজন কবি ছিলেন ।
Qst.- “ জন্নতুল বক্বি ” কি ?
Ans.- “ জন্নতুল বক্বি ” মদীনার একটি প্রসিদ্ধ কবরস্থান ।
Qst.- ক্বয়ামত শব্দের অর্থ কি ?
Ans.- ক্বয়ামত শব্দের অর্থ ওঠে দাঁডানো ।
Qst.- আরবী বছরের প্রথম চারটি মাসের নাম কি কি ?
Ans.- মহর্রম , সফর , রবিঊল অঊয়ল এবং রবিঊস সানি ।
Qst.- আরবী বছরের মাঝের চারটি মাসের নাম কি কি ?
Ans.- জমাদিয়ল অঊয়ল , জমাদিয়স সানি , রজব এবং শা আবান ।
Qst.- আরবী বছরের শেষ চারটি মাসের নাম কি কি ?
Ans.- রমযান , সওয়াল , জিলক্বিদা এবং জিলহিজ্বা ।
Qst.- আরবী মাস গুলি কি ধরনের মাস ?
Ans.- আরবী মাস গুলি হল চন্দ্র মাস ।
Qst.- আরবী প্রথম চারটি দিনের নাম কি কি ?
Ans.- সিব্ত , অহদ , ইতনৈন এবং তলাতা ।
Qst.- আরবী শেষ তিনটি দিনের নাম কি কি ?
Ans.- অরবা , খমিস এবং জুমআ ।
Qst.- আরবী কত তারিখে সব এ ক্বদর হয় ?
Ans.- রমযান মাসের ২১ , ২৩ , ২৫ , ২৭ অথবা ২৯ তারিখে ।
Qst.- আরবী কত তারিখে সব এ বরাত হয় ?
Ans.- শা আবান মাসের ১৫ তারিখে ।
Qst.- আরবী কত তারিখে সব এ মিরায হয় ?
Ans.- রযব মাসের ২৭ তারিখে ।
Qst.- আরবী কত তারিখে ইয়োম এ আসুরা হয় ?
Ans.- মহর্রম মাসের ১৹ তারিখে ।
Qst.- আরবী কত তারিখে ঈদ ঊল ফিতর হয় ?
Ans.- সাওয়াল মাসের ১ তারিখে ।
Qst.- আরবী কত তারিখে ঈদ ঊল অযহা হয় ?
Ans.- জিলহিজ্বা মাসের ১৹ তারিখে ।
Qst.- “ খোলাফায়ে রাশেদিন ” কাদের বলা হয় ?
Ans.- হজরত আবুবকর , হজরত ঊসমান , হজরত ঊমর এবং হজরত অলী (র. অ.) দের ।
Qst.- অল্লাহর কোন ফরিশ্তারা কবরে প্রশ্ন করতে আসেন  ?
Ans.- মুনকির নকীর ।
Qst.- “ আলমে বরজখ ” কি ?
Ans.- মারা যাওয়ার পর আত্মা যেখানে থাকে ।
Qst.- হক্বুক কত প্রকার এবং কি কি ?
Ans.- দুই প্রকার , হক্বুক ঊল ইবাদ এবং হক্বুকুল্লাহ ।
Qst.- গুনাহ কত প্রকার এবং কি কি ?
Ans.- দুই প্রকার , গুনাহ সগীরা এবং গুনাহ কবীরা ।
Qst.- মকরুহ কত প্রকার এবং কি কি ?
Ans.- দুই প্রকার ,মকরুহ তহরিমী এবং মকরুহ তনযিহ ।
Qst.- ওযুর বিকল্প কি ?
Ans.- ওযুর বিকল্প হল তয়ম্মুম ।
Qst.- ওযু নষ্ট হওয়ার যে কোনো দুটি কারণ কি কি ?
Ans.- খুব জোরে হাসলে এহং ঘুমিয়ে পডলে ।
Qst.- ক্বয়ামতের দিন কোন ফরিশ্তা ক্বয়ামতের বাঁশী বাজাবেন ?
Ans.- হজরত ইস্রাফিল (আ. স.) ।
Qst.- হজরত ঊসমান (র.আ.) এর বঊয়ের নাম কি ?
Ans.- হজরত ঊসমান (র.আ.) এর বঊয়ের নাম হজরত রুকইয়া (র.আ.) ।
Qst.- ঈদের নমায প্রথম কখন পডা হয় ?
Ans.- ঈদের নমায প্রথম পডা হয় ২ হিজরীতে ।
Qst.- স্নানে কতগুলো ফরজ আছে ?
Ans.- স্নানে ৩ টি ফরজ আছে ।
Qst.- ওযু তে কতগুলো ফরজ আছে ?
Ans.- ওযু তে ৪ টি ফরজ আছে ।
Qst.- নমায কার ঊপর মাফ আছে ?
Ans.- না বালেগ এবং পাগলের ঊপর নমায মাফ আছে ।
Qst.- রোযা কার ঊপর মাফ আছে ?
Ans.- গর্ভবতী মহিলা , পাগল , অধিক বয়স্ক , অসুস্থতা এবং না বালেগের ঊপর ।
Qst.- খনদুক এর যুদ্ধ কখন কখন হয়েছিল ?
Ans.- খনদুক এর যুদ্ধ হয়েছিল ৫ হিজরি তে ।
Qst.- খয়বর এর যুদ্ধ কখন কখন হয়েছিল ?
Ans.- খয়বর এর যুদ্ধ হয়েছিল ৭ হিজরি তে ।
Qst.- মুত্তা এর যুদ্ধ কখন কখন হয়েছিল ?
Ans.- মুত্তা এর যুদ্ধ হয়েছিল ৮ হিজরি তে ।
Qst.- হুনইন এর যুদ্ধ কখন কখন হয়েছিল ?
Ans.- হুনইন এর যুদ্ধ হয়েছিল ৮ হিজরি তে ।
Qst.- হসন (র.আ.) এর জন্ম কখন হয়েছিল ?
Ans.- হসন (র.আ.) এর জন্ম  হয়েছিল ৪ হিজরির ৪ এ সাবান ।
Qst.- তয়ম্মুম এর আয়াত কখন নাজিল হয়েছিল ?
Ans.- তয়ম্মুম এর আয়াত নাজিল হয়েছিল ৫ হিজরি তে ।
Qst.- ইসলামে মেয়েদের ঊপর পর্দা কখন ফরজ হয়েছিল ?
Ans.- ইসলামে মেয়েদের ঊপর পর্দা ফরজ হয়েছিল ৫ হিজরি তে ।
Qst.- হুদইবিয়ার সন্ধি কখন হয়েছিল ?
Ans.- হুদইবিয়ার সন্ধি হয়েছিল ৬ হিজরি তে ।
Qst.- মক্কা বিজয় কখন হয়েছিল ?
Ans.- মক্কা বিজয় হয়েছিল ৮ হিজরির রমজান মাসে এবং ৬৩০ খ্রীষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে ।
Qst.- "বুত সকন " ঊপাধি কার ছিল ?
Ans.- "বুত সকন " ঊপাধি ছিল হজরত ইব্রাহিম (আ.স.) এর ।
Qst.- রসুলুল্লাহ (স.আ.স.) এর সত বোন কে ছিলেন ?
Ans.- অনিশা বিনত হারিস ।
Qst.- রোযা র আরবী শব্দ কী ?
Ans.- রোযা র আরবী শব্দ হল সোম ।
Qst.- হজরত অলী (র.আ.) পিতার নাম কি ?
Ans.- হজরত অলী (র.আ.) এর পিতার নাম আবু তালিব ।
Qst.- হজরত আবুবকর (র.আ.) এর বঊয়ের নাম কি ?
Ans.- হজরত আবুবকর (র.আ.) এর বঊয়ের নাম হজরত ঊম্মে রুমান ।
Qst.- ইসলামে বিলক্বস কাকে বলা হয় ?
Ans.- ইসলামে বিলক্বস  বলা হয় হজরত সুলেমান (আ.স.) কে ।
Qst.- আবুল বুখারী কখন মারা গিয়েছিলেন ?
Ans.- আবুল বুখারী মারা গিয়েছিলেন বদর এর যুদ্ধে ।
Qst.- হজরত উমর (র.আ.) কখন ইসলাম কবুল করেছিলেন ?
Ans.- হজরত উমর (র.আ.) ইসলাম কবুল করেছিলেন ২৭ বছর বয়সে ।
Qst.- হজরত বিলাল (র.আ.) এর মায়ের নাম কি ?
Ans.- হজরত বিলাল (র.আ.) এর মায়ের নাম হজরত হমামা ।
Qst.- হজরত য়াসির (র.আ.) কে ছিলেন ?
Ans.- হজরত য়াসির (র.আ.) আবু জহলের চাকর ছিলেন ।
Qst.- হজরত সুমাইয়া (র.আ.) কে ছিলেন ?
Ans.- হজরত সুমাইয়া (র.আ.) ছিলেন হজরত য়াসির (র.আ.) এর বঊ ।
Qst.- সুমাইয়া (র.আ.) কে হত্যা কে করেছিলেন ?
Ans.- হজরত সুমাইয়া (র.আ.) কে আবু জহল হত্যা করেছিলেন ।
Qst.- অলী (র.আ.) এর বড ভায়ের নাম কি ?
Ans.- হজরত অলী (র.আ.) এর বড ভায়ের নাম হল জাফর ।
Qst.- অলী (র.আ.) কখন ইসলাম কবুল করেছিলেন ?
Ans.- হজরত অলী (র.আ.) ইসলাম কবুল করেছিলেন ১৯ বছর বয়সে ।
Qst.- " Lion of Allah " ঊপাধি কে পেয়েছিলেন ?
Ans.- " Lion of Allah " ঊপাধি পেয়েছিলেন হজরত অলী (র.আ.) ।
Qst.- হজরত ইব্রাহিম (আ.স.) এর দুজন বঊয়ের নাম কি কি ?
Ans.- হজরত হাজরা (র.আ.) এবং হজরত সারা (র.আ.) ।
Qst.- হজরত হাজরা (র.আ.) কোন দুটি পাহাডে পানির খোঁজে বারবার ওঠানামা করেন ?
Ans.- সফা ও মরওয়া ।
Qst.- কুরবানী কোন নবি (আ.স.) এর সুন্নত ?
Ans.- কুরবানী হজরত ইব্রাহিম (আ.স.) এর সুন্নত ।
Qst.- “ অস সুজা ঊল অকরা ” কি ?
Ans.- “ অস সুজা ঊল অকরা ” হল জহন্নমের একটি সাপ ।
Qst.- দুজন ফরিশ্তার নাম কি কি ?
Ans.- দুজন ফরিশ্তার নাম হজরত জিব্রাইল (আ.স.) এবং হজরত ইস্রাফিল (আ.স.) ।
Qst.- কোনো নবি অথবা ফরিশ্তার নামের শেষে কি বলতে হয় ?
Ans.- অলইহিস সলাতু ওয়াস সলাম ।

নিচে দেওয়া Share Button  এ  Click  করে আপনি এই পোস্ট Share করতে পারেন অন্যের সাথেও |

Monday, October 12, 2020

KITCHEN KE KUCHH TIPS & TRICKS

KITCHEN KE KUCHH TIPS & TRICKS
Friends,
Achchha khanaa bananaa bhi ek Art he jo har kisi se nahin ho pataa, aur ek achchhe Chafe yaa hamaare ghar ke aurtein jab khanaa banaate hein to unki koshish hamesha yahi rahti he ke khanaa laziz bane aur sab ko pasand aaye. Sirf yahi nahin unki hameshaa se ye koshish rahti he waqt lage aur mehnat lage llekin khanaa swaadist bane. Agar aap bhi khanaa banaane ke shokin hein to ye post aap ke liye important he, kyun ke is Post mein maine kuchh aisi zaruri Kitchen Tips kaa zikr kiyaa he, jo ek Chafe ke liye yaa koi bhi jo khanaa banaa rahe hon unke liye jaan ke rakhnaa bahut zaruri he, Kyaa aap ko pataa he ke kuchh aise bhi Kitchen Tips hein jo aap ke khanaa banaane kaa kaam ko bahut jyadaa asaan kar saktaa he.

Kitchen ke ke kuchh zaruri Tips:

1- Rajmaa: Agar aap Rajmaa yaa urad ke daal banaa rahe hein to use ubaalte waqt namak naa daalein, us se ye jaldi pakegaa, chaahe to namak baad mein daale.

2-Puri: Puri ko bahut jyadaa khastaa banaane ke liye jab aap ataa gunde to us mein ek chammach suji yaa chaawal kaa ataa milaa dein.

3-Namak: Barsaat mein namak ko gilaa hone se bachccne ke liye namak ke Bottle mein ek mutthi chaawal rakh dein, namak nahin galegaa.

4-Ataa: Gunde hue aate ko agar aap Freeze mein rakhnaa chaahein to us ke upar thoraa saa ghi lagaa dein, ataa tar o tazaa rahegaa.

5-Paneer: Paneer ko agar aap naram karnaa chaahte hon to garam paani mein namak milaayein aur 10 Minutes ke liye us mein paneer ko daal kar rakhein, bilkul naram ho jaayengi.

6-Chaawal: Chaawal banaate waqt jab chaawal ubalne lage to us mein nimbu kaa ras daal dein, aap ke bane hue chaawal khile khile, safed aur swaadist honge.

7-Pyaaz: Pyaaz ko kaatne se pehle kuchh der ke liye Freeze mein rakh dein, aisaa karne se kaatne ke dauraan aap ke aank se aansu nahin aayenge, inshaa Allah.

Is Post mein itnaa hi, phir inshaa Allah agle post mein Kitchen Related aur kuchh Tips aur Tricks kaa zikr karenge.






Wednesday, September 30, 2020

নমায সম্পর্কিত কিছু কথা (Some Important Things Related to Namaaz)

 নমায সম্পর্কিত কিছু কথা

 নমায সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই, কারণ কম-বেশি আমরা প্রত্যেকেই নমাযের গুরুত্ব ও ফজিলত কতটা তা জানি, আবার এটাও বলা যায় যে নমাযের গুরুত্ব ও ফজিলত কতটা তা আমরা জানি না, কারণ যদি জানতাম তাহলে নমাযের প্রতি এতটা অবহেলা করতাম না ॥
            সে যাই হোক এটা আমাদের জেনে রাখা দরকার যে ইমান ও আক্বিদার পর যা কিছু ফরয করা হয়েছে আমাদের ওপর তার মধ্যে নমায সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পবিত্র কুরআন মযিদ ও বিভ্ন্ন হদীসে নমাযের নির্দেশ বার বার এসেছে ॥ মনে রাখা দরকার যদি কেউ নমাযকে ফরয হিসেবে অস্বীকার করে অথবা নমাযকে মর্যাদা না দেয় কিম্বা নমাযকে একটা ছোটো বিষয় ভেবে নমাযের প্রতি অমনোযোগী হয়, তাহলে সে কাফির তথা ইসলাম থেকে খারিজ অর্থাৎ বহিস্কূত হয়ে যাবে এবং কঠোর শাস্তির অধিকারী হবে ॥ (দর্রে মুখতার ও রদ্দুল মুখতার জিল্দ ১ সফহা ২৩৫)
            নমাযে দাঁডানো অথবা নমায শুরু করার আগে এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো সম্পর্কে একটা সঠীক ধারনা ও জ্ঞান থাকা দরকার ॥ আর এই বিষয়গুলি শুধুমাত্র নমাযিদের জন্যই নয় এগুলো তো প্রতিটি মুসলিমের জানা দরকার, কারণ এগুলো ইসলামের ABC , তাই নীচে এই সমস্ত বিষয়গুলি  সংক্ষেপে আলোচোনা করা হল................

ফরয, ওয়াজিব, সুন্নত, মকরুহ্, মুস্তাহব এবং হরাম ও হলাল কী ?

 ফরয- 

ঐ সমস্ত বিষয়গুলো, যেগুলো আল্লাহ (অ য) পবিত্র কুরআনের মধ্য দিয়ে আমাদের করার হুকুম দিয়েছেন, সেই বিষয় বা কাজগুলো হল ফরয ॥ ফরয দুই প্রকারের, (১) ফরয-এ-অইন ও (২) ফরয-এ-কিফায়া ॥ যেগুলো আমাদের ওপরে ফরয সেগুলো সঠীক সময়ে ও সঠীক ভাবে আদায় করতেই হবে এবং তাই ফরয কে অস্বীকার করলে কাফির হতে হয় ॥ ফরযের একটি উদাহরণ হল ফজরের ২ রিকাত ফরয নমায ॥

ওয়াজিব- 

ঐ সমস্ত বিষয়গুলো, যেগুলো শরিয়তের জনি দলিল থেকে প্রমানিত, সেই বিষয় বা  কাজগুলো হল ওয়াজিব ॥ বিশেষ কারণ ব্যাতিত ওয়াজিব আদায় না করলে ফাসিক হতে হয়, কিন্তু  ওয়াজিব অস্বীকার করলে কাফির হতে হয় না ॥ ওয়াজিবের একটি উদাহরণ হল ঈদের নমায ॥

সুন্নত- 

ঐ সমস্ত বিষয়গুলো, যেগুলো রসুলুল্লাহ (স আ স) নিজে করেছেন এবং আমাদের করার নির্দেশ দিয়েছেন, সেই বিষয় বা কাজগুলো হল সুন্নত ॥ সুন্নত দুই প্রকারের, (১)সুন্নত-এ-মুয়াকিদা ও (২)সুন্নত-এ-গৈর মুয়াকিদা ॥ আল্লাহ (অ য) র প্রিয় রসুলের একজন অনুগামী ও একজন রসুল প্রেমী হিসেবে আমাদের উচিৎ যেন আমরা তার হিকমত ভরা সুন্নতগুলি যথাযথ পালন করি ॥ সুন্নতের একটি  উদাহরণ হল ফজরের ২ রিকাত সুন্নত নমায ॥

মকরুহ্-  

ঐ সমস্ত বিষয়গুলো, যেগুলো নিষিদ্ধ এবং শরিয়তের জনি দলিল থেকে প্রমানিত, সেই বিষয় বা কাজগুলো হল মকরুহ্ ॥ মকরুহ্ দুই প্রকারের, (১)মকরুহ্ তহরিমি ও (২)মকরুহ্ তনযিহ্ মকরুহ্ তহরিমি ওয়াজিবের বিপরীত অর্থাৎ ওয়াজিব আদায় না করলে যে গুনাহ হয় ঠিক মকরুহ্ তহরিমি করলে সেই গুনাহ্ হয় ॥

মুস্তাহব- 

ঐ সমস্ত বিষয়গুলো, যেগুলো শরিয়ত হিসেবে করা উত্তম আবার না করলে খারাপ বা মন্দও নয় সেই বিষয় বা কাজগুলো হল মুস্তাহব ॥ আমাদের উচিৎ মুস্তাহব আমলগুলো যথাসম্ভব করার চেষ্টা করা ॥ মুস্তাহবের একটি উদাহরণ হল ক্বিবলার দিকে মুখ করে ওযু করা ॥

 হরাম - 

ঐ সমস্ত বিষয়গুলো, যেগুলো আল্লাহ (অ য) পবিত্র কুরআনের মধ্য দিয়ে আমাদের না করার হুকুম দিয়েছেন অর্থাৎ নিষেধ করেছেন, সেই বিষয় বা কাজগুলো হল হরাম ॥ যে সমস্ত কাজ গুলো আমাদের ওপরে হরাম সেগুলো কোনো অবস্থাতে করা উচিৎ নয় ॥  হরাম হল ফরযের বিপরীত আমল অর্থাৎ ফরয আদায় না করলে যে গুনাহ হয় ঠিক হরাম কাজ করলে সেই গুনাহ্ হয় ॥ হরামের একটি উদাহরণ হল ঈদের দিন রোযা রাখা ॥

নমাযের ফরয:

 নমাযের মধ্যে মোট ৭ টি ফরয আছে এবং মনে রাখতে হবে এগুলির একটাও যদি নমাযের মধ্যে  ছেডে দেওয়া হয় তো নমায কোনোও মতে হবে না ॥ যথাক্রমে এগুলো হল ১- তকবীর-এ-তহরিমা, ২- কয়াম, ৩- ক্বিরাত, ৪-রুকু, ৫-সজদাহ্, ৬- কায়দা-এ-আখির এবং ৭- কোনোও ভালো কাজ করে  নমায শেষ করা ॥

 নমাযের শর্ত:

নমায শুরু করার জন্য অথবা বলা যায় যে নমায শুরু করার আগে কয়েকটা জিনিস খুবই জরুরী এবং এই জরুরী বিষয়গুলিকে নমাযের শর্ত বলা হয় ॥ নমাযের মধ্যে মোট ৭ টি শর্ত আছে ॥ যথাক্রমে এগুলো হল ১- পবিত্র হওয়া, ২- লজ্জাস্থানকে ঢেকে রাখা, ৩- নমাযের সঠীক সময়, ৪- ক্বিবলার দিকে  মুখ করা, ৫-নিয়ত এবং ৬- তকবীর-এ-তহরিমা ॥

নমাযের সুন্নত:

নমাযের সুন্নতগুলোর মসলা এরকম যে যদি ভুলবশতঃ নমাযের মধ্যে কোনোও সুন্নত ছাডা হয়ে যায় তো তার জন্য সজদাহ্ সহ্ করা অথবা নমায ঘুরিয়ে পডার দরকার নেই তবে ঘুরিয়ে পডে নেওয়া ভালো কারণ নমাযের সুন্নত ছেডে দেওয়ায় নমাযের সওয়াব কম করে দেয় ॥ নমাযের কয়াকটি সুন্নত হল ১- তকবির-এ-তহরিমাতে হাত কান পর্যন্ত ওঠানো, ২- তকবিরের সময় মাথা না ঝুকানো, ৩- হাত এবং আঙ্গুলের সামনের দিক ক্বিবলার দিকে থাকা, ৪- তকবির বলার সময় হাত ওঠানো, ৫- তকবিরের পর হাত না ঝুলিয়ে তহরিমা বাঁধা, ৬- দুয়া সনা, বিসমিল্লাহ্ ও আমীন পডা, ৭- এগুলো ধীরে ধীরে পডা,  ৮- প্রথমে সনা তারপর আউযবিল্লাহ্ এবং তারপর বিসমিল্লাহ্ পডা, ৯- রুকতে তিনবার সুবহানা রব্বিয়ল অযিম বলা, ১০- হাঁটুকে হাত দিয়ে ধরা, ১১- আঙ্গুলগুলোকে খুব খোলামেলা রাখা, ১২- রুকুর সময় পা সোজা রাখা, ১৩- রুকুর জন্য আল্লাহ্ অকবর বলা, ১৪-রুকর সময় পিঠকে সোজা রাখা, ১৫-রুকুর থেকে ওঠার সময় ইমামকে বলতে হবে সমিয়াল্লাহ্ লিমন্ হমিদাহ্, ১৬- ইমামের পেছনে নমায পডলে রুকর থেকে ওঠার সময় রব্বানা লকল্ হমদ্ বলা এবং একলা নমায পডলে দুটোই বলা, ১৭- সজদার জন্য আল্লাহ্ অকবর বলা, ১৮- সজদাতে অন্তত তিনবার সুবহানা রব্বিয়ল আলা বলা, ১৯- সজদাহ্ করার সময় যথাক্রমে হাঁটু, হাত, নাক এবং মাথা নামানো, ২০- সজদাহ্ থেকে ওঠার সময় ঠীক এর বিপরীত করা, ২১- ছেলেদের সজদার সময় কুনুই মাটিতে না রাখা, ২২- দুই সজদার মাঝে একটু বসা, ২৩- দুই সজদার মাঝে বসার সময় হাত ঊরুর উপর রাখা, ২৪- সজদার সময় হাতের আঙ্গুল ক্বিবলার দিকে হওয়া ওবং মিলিত ভাবে থাকা, ২৫-সজদার সময় পায়ের দশ আঙ্গুলের পেট সামনের দিকে হওয়া, ২৬-দ্বিতীয় রকাতে ওঠার জন্য হাতের পান্জার ভরে হাঁটুতে হাত দিয়ে দাঁডানো, ২৭- ছেলেদের জন্য তশহুদে বসার সময় ডান পা দাঁড করিয়ে এবং বাম পা বিছিয়ে রাখা, ২৮- অত্তাহিয়াতের সময় শাহাদত আঙ্গুলে ইশারা করা এবং কায়দা-এ-আখিরে অত্তাহিয়াতের পর দরুদ শরিফ ও দুয়া মাসুরা পডা ॥

নমাযের ওয়াজিব:

নমাযের ওয়াজিবগুলোর মসলা এরকম যে যদি ভুলবশতঃ নমাযের মধ্যে কোনোও ওয়াজিব যদি ছাডা হয়ে যায় তো নমায হবে না , সে ক্ষেত্রে সজদাহ্-এ-সহ্ করতে হবে অথবা নমায ঘুরিয়ে পডতে হবে ॥ নমাযের মধ্যে যে যে বিষয়গুলো ওয়াজিব আছে তা হল ১- তকবির-এ-তহরিমাতে আল্লাহু অকবর বলা, ২- সুরা ফাতিহা পডা, ৩- ফরজের প্রথম দুই রিকাতে এবং সুন্নত ও উইতর্ নমাযের প্রতিটি রিকাতে সুরা ফাতিহার পর অন্য একটি সুরা পডা, ৪-ফরয নমাযের প্রথম দুই রিকাতে ক্বিরাত করা, ৫-সুরা ফাতিহা  অন্য সুরার আগে পডা, ৬- প্রতি রিকাতে একবার সুরা ফাতিহা পা, ৭- সুরা ফাতিহা ও অন্য একটি সুরার মাঝে আমীন ও বিসমিল্লাহ ব্যাতিত কিছু না বলা, ৮- ক্বিরাতের সাথে সাথে রুকু করা, ৯- সজদার সময় দুই পায়ের তিনটি করে আঙ্গুল মাটিতে লেগে থাকা, ১০-দুই সজদার মাঝখানে একটু বসা, ১১-রুকুর পর সোজা হয়ে দাঁডানো, ১২- দুই রিকাতের পর অত্তাহিয়াতে বসা, ১৩- তিন এবং চার রিকাত নমাযে দুই রিকাতে অত্তাহিয়াত পডার পর অন্য কিছু না বলা, ১৪- শেষের সলাম দুইবার পডা, ১৫- উইতর নমাযে দুয়া ক্বুনুত পডা, ১৬- দুয়া ক্বুনুতের জন্য তকবির বলা, ১৭- প্রতি রিকাতে একটিই রুকু হওয়া, ১৮- প্রতি রিকাতে দুটি সজদাহ্ দেওয়া এবং ১৯- কায়দা-এ-আখিরে বসা ॥

নমাযের মকরুহ:

নমাযের মধ্যে যে বিষয়গুলো মকরুহ্ আছে ১- নমাযের অবস্থায় কাপড, শরীর, দাডি বা শরীরের কোনোও অংশের সাথে খেলা করা, ২- রুকু বা সজদার সময় দেহের কপডকে আগে অথবা পিছন থেকে টেনে নেওয়া, ৩-কোনোও এক হাতের আস্তিনকে অর্ধেক পর্যন্ত গুটিয়ে নেওয়া, ৪-ছেলে দের জন্য মাথার চুল বেঁধে নমায পডা, ৫- নমাযের মধ্যে এদিক-সেদিক তাকানো, ৬- সজদার সময় ছেলেদের কুনুইকে মাটিতে বিছিয়ে দেওয়া, ৭- কায়দার মধ্যে হাতকে ঊরুর ওপর না রেখে মাটিতে রাখা, ৮- মুখ ও নাককে ঢেকে নমায পডা, ৯- বিনা প্রয়োজনে বার বার গলা ঝাডা, ১০- যেখানে নমায পডা হচ্ছে তার আশেপাশে জীব জাতীয় কিছুর ছবি থাকা, ১১- এমন পোষাক পরে নমায পডা, যেটাতে জীব জাতীয় কিছুর ছবি আছে, ১২- জলন্ত আগুনের সামনে নমায পডলে, ১৩-খোলা ছাদ বা ঘন অন্ধকারের  মধ্যে নমায পডা, ৭- পেশাব বা পায়খানার প্রেসারের মধ্যে নমায পডা ॥- ( দরে মুখতার, জিল্দ ১, সফহা ৪২৯  এবং আলমগীরী জিল্দ ১ সফহা ৯৯ )



Saturday, September 26, 2020

BLOG Kaise banaaye (Part-01)

BLOG Kaise banaaye (Part-01)

Hi Friends,

Aise bahut saare mere dost hein jo Blogging ke baare mein kaafi interest to rakhte hein leikn ek Professional Blogger banne ke liye jo Proper Steps hote hein us ki jaankaari naa hone ke wajaah se ek time ke baad woh apne bane hue Blog se dhyaan hataa dete hein aur yahi nahin kuchh mere dost to aise bhi hein jinhe Blog banaane kaa sahih tariqaa bhi nahin maloom  he, jab ke Internet ki duniyaa mein Online Business yaa apni alag pehchaan banaane ke liye Blog ek bahtarin Platform he, sirf yahi nahin aap Blogging ke zariye (agar aap ko Blogging ke Basic aati ho) chaahe to paise bhi Earn kar sakte hein, jis ke liye aap ko koi paisaa kharch karne ki zarurat nahin, bas aap ko Blogging ke baare mein ek Basic Knowledge honaa chaahiye aur sahih janklaari honaa chaahiye jis se ke aap apne bane hue Blog ko paisa Earning kaa ek sahih Medium banaa sake.

         Friends to aaj mein Blog ke baare mein kuchh likhne se pahle ye baat Clear karnaa chaahungaa ke Blogging se paisaa Earn karne ke liye apnaa Blog ke Website ko Approve karwanaaa partaa he , kyun ke aap kaa Blog Approve hone ke baad hi us mein Ads aane lagte hein aur usi Ads ke zariye hi aap paisa Earn karnaa shuru karte hein. To Friends Blog banaane se leikar use Step by Step Approve karanaa aur apne us bane hue Blog mein jyada se jyada Traffic milne tak bahut saare Steps hote hein jo hum dhire dhire aur achchhe Explanation ke saath jaaneinge, aur isi liye main ne is Topic ko 3 Part mein Devide kiyaa he, jis se ke hamein Blog Related woh saari jankaari mil jaaye jis se ke hum ghar baithe Blogging ke zariye paisa Earn kar sakein.

        PART-01 mein hum jankaari lenge:

  • Free Blog kaise banaate hein ?
  • Blog aur Website kyaa he ?
  • Blogger par Free Blog banaane ke faaide kyaa he ?

Free Blog kaise banaate hein ?

Blog banaane ke bahut saari Platform he, chaahe to aap free mein banaaye yaa to Paid Blog bhi banaa sakte hein, lein main aap ko is Post mein Free Blog ke baare mein hi bataaungaa. Niche aise kuchh Platform he jis se aap free aur Paid dono tariqon se Blog Create kar saktehein:

  • Blogger
  • WordPress.com
  • WordPress.org(By Paying)
  • Wix.com
  • Tumblr
Blogger (Blogspot.com) : Blogger Google kaa hi ek Free Service he jahaan aap Free mein apnaa Website yaa Blog banaa sakte hein, Is mein aap ko kisi prakaar ki Hosting lene ki zarurat nahin padti, Google khud se Host kartaa h, jis se is ki Security ko lekar koi shak nahin ho saktaa, aur Blogger pe puraa adhikaar Google kaa hotaa he.

Wordpress.com : WordPress Website ke do Part hein, pehlaa Wordpress.com jo ke bilkul free he jis par aap free mein Account banaa sakte hein, lekin is mein Features kam hote hein.

Wordpress.org: WordPress kaa ye dusraa Platform he jo ke Paid service he aur is mein aap ko Hosting jke saath Domain bhi Purchase karnaa padtaa he, lekin is ki ek achchhi baat ye he ke ye Manage karnaa asaan he kyun ke is mein Codding ki zarurat nahin padti.

Wix.com: Wix bhi Free aur Paid do tariqe ki Platform he, jis par aap binaa kisi paise ke Free mein Blog banaa sakte hein, lekin Free Version mein Features Limited hote hein.

Tumblr: Tumblr par bhi aap Free mein Blog banaa sakte hein aur aap apne Article Share bhi kar sakte hein.

In sabhi mein Se Blogger aur WordPress jyadaa Popular he

Agar aap ne abhi tak Blog nahin banaaye aur bananaa chaahte hein to main aap ko Recommand karungaa ke aap Blogger.com se hi apnaa Blog ko shuru karin, ye asaan he aur bikul free bhi.

Free Blogg kaise banaaye, Step by Step:

Sab se pahle aap jis Mail ID se Blog shuru karnaa chaahte hein us par Login kijiye aur jab aap kaa Login Complete ho jaaye to aap ke saamne jo Page khulenge us ki upri hissa kuchh yun hongi:


Circle ki hui Icon pe Click kijiye to aap ke saamne Google ke saare Product aa jaayenge, jis mein Blogger ke bhi ek Icon aap ko dikhengejo kuchh is tarhaa honge:

Circle Mark pe Click karenge to aap Redirect ho kar sidhaa aa jayenge www.blogspot.com yaani Blogger ke Site par, yahaan aap ko niche di gayi Picture ke tarhaa ek nayaa Window dikhenge:


Ab aap ko Click karnaa he "CREATE YOU BLOG" pe yaa to "SIGN IN" par jaa kar apne G-mail ID se Login karnaa he, phir aap ke saamne Create Blog kaa nayaa Window khul jaayenge jo kuchh is tarah kaa hogaa:

1-Title- Title me aap ko apne Blog kaa naam daalnaa he, For Example main ne yahaan Blog kaa naam Khayaal rakhaa he, aap bhi apne pasandidaa koi bhi naam rakh sakte hein, yaad rahe ye naam aap jab chaahe Change bhi kar sakte hein.
2-Address (URL)- Yahaan aap ko apne Blog kaa Address yaani URL denaa padtaa he, aap koshish ye kijiye ke jo aap ne apnaa Blog kaa naam rakhe hein, usi naam se URL ban jaaye, lekin agar aphle se kisi ne woh address use kar chuke hein to akbhi kabhhi aap ke pasindidaa URL Save naa bhi ho saktaa he, tu us surat mein aap apnaa URL mein thoraa bahut Change kar ke dekh sakte hein ke woh Available he ke nahin. For Example main ne yahaan Khayaal.321 dalaa hoon aur us mein baaki kaa Blogspot.com khud se likh kar aa jataa he. yaani meraa Blog kaa Address hua-khayaal.321@blogspot.com.
3-Theme- Yahaan aap ko apne Blog ke liye Theme ka chayan karnaa he, aap koi bhi normal saa theme select kar sakte hein, yaad rahe ke Theme ko bhi aap kabhi bhi change kar sakte hein aur use Customize bhi kar sakte hein.
4-Create Blog- Yahaan Click karte hi aap ki Blog Creation Complete ho jataa he.

Blog aur Website kyaa he ?

Ab hum ne apnaa Blog banaa liyaa, par ek chiz kaa jankaari yahaan bahut zaruri he ke, Blog aur Website mein kyaa antar yaani Diffrence hotaa he ?
            Blog aur Website dono ek dusre se alag he aur ye kyun alag heaaiye jaante hein:
Website kaa matlab he ek aisi Company jo sirf ek hi Topic par work karti he, For Example Amazon, Flipkart aadi aur aap bakhubi jaante hein ke ye dono Website se aap ko sirf Shopping Releted hi Informations milti he, thik waise hi Facebook, Twitter aadi bhi ek Website he jahaan sirf aap ek dusre se Social Contact rakh sakte hein. Ek Website ko banaane ke liye Java Script, php, html, CSS aadi Programming ki Knowledge honaa bahut zaruri he, kyun ke in ke bagair aap koi bhi Website Create nahin kar sakte hein.
            Lekin Blog us Platform ko kahte hein jis mein sabhi prakaar ke Article aur apne Thoughts ko aap Share kar sakte hein, chaahe woh Coocking ho, Education ho yaa koi bhi Topic ho, aur Blog ko banaane ke liye kisi bhi Programming ki zarurat nahin hoti, bas aap ko thoraa sa Basic Knowledge honi chaahiye.

Blogger par Free Blog Banaane ke Faaide kyaa he ?

Upar hum ne ab tak jo bhi Blog related Discussions kiye wo sirf aur sirf Blogger ke zariye banaane ke baare mein he, par kyun Sirf Blogger.com hum Use karenge, kyaa kyaa Faaide hein is ke aur main ne aap ko kyun Recommend kiyaa thaa Blogger par hi apnaa Blog ko Create karne ke baare mein, to aaiye jaante hein ke kyaa kyaa faaide hein Blogger.com se apnaa Blog Banaane ki.
  • Aap apnaa G-mail Account se hi khud kaa Blog banaa sakte hein.
  • 2-5 Minutes mein hi aap apnaa Blog Create kar sakte hein.
  • Ek hi Account se jitnaa chaahe Blog banaa sakte hein.
  • Apne Blog par Advertisement lagaa sakte hein.
  • Income kar sakte hein.
  • Youtube Video ko Show kar sakte hein.
  • Blog aur apne Post ki Language ko Chnage kar sakte hein.
  • Apne Blog kaa Complete Backup le sakte hein.
  • Unlimited Bandwidth paa sakte hein.
  • Page Views Easily check kar sakte hein.
  • Apne Blog pe aaye Comments ko manage kar sakte hein.
  • Apnaa Login Account Change kar sakte hein.
  • Admin ko jab chaahe Change, Add yaa Delete kar sakte hein.
  • Blog Name aur Blog kaa Address kabhio bhi Change kar sakte hein.
  • Bahut saari Free Templete kaa Use kar sakte hein.

( Dear Friends... hum ne yahaan PART-01 ko Complete kar chuke ab aane waale Blog Releted Post par hum baaki ki 2 Parts ek ek karke Complete karenge, inshaa Allah )